আজিজুল রাসেল
১৯৮২ সালে প্রথম যখন নিম্নবর্গের ইতিহাস সংকলন বের হয়, তখন সারস্বত সমাজে আলোচনা-সমালোচনার ঢেউ বয়ে যায়। আলোচনা যত হয়েছিল, সমালোচনা হয়েছিল এর কয়েকগুন বেশি। পণ্ডিতমহলে নিম্নবর্গের ইতিহাস চর্চার পদ্ধতি নিয়েও কম কথা ওঠেনি। সমালোচনা এসেছিল জ্ঞান চর্চার সব মার্গ থেকেই। ইতিহাস চর্চার সাম্রাজ্যবাদী ঘরানা যেমন এর কড়া সমালোচনা করেছিল, জাতীয়তাবাদী ঘরানাও সেই একই কাজ করে। এমনকি কট্টর মাকসবাদীরাও নিম্নবর্গের ইতিহাস চর্চাকে ভালো চোখে নেয়নি। তবে একটি কথা কোনভাবেই অস্বীকার করা যাবে না যে, নিম্নবর্গের ইতিহাস ইতিহাস তত্ত্বে ও চর্চায় একটি বড় পরিবর্তন এনেছে। প্রথাগত ইতিহাস চর্চার ধারায় একটি বড় ধাক্কা দেয় নিš§বর্গের ইতিহাস চর্চাগোষ্ঠী; পূর্ববর্তী ইতিহাস চর্চার সব ঘরানার আবির্ভাব পাশ্চাত্য থেকে। পাশ্চাত্যের তথ্যেই বিশ্বজুড়ে নির্মিত হত ইতিহাস। নিম্নবর্গের ইতিহাস সেক্ষেত্রে পাশ্চাত্যের ইতিহাস তত্ত্বের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেয়।
১৯৮২ সালে প্রথম যখন নিম্নবর্গের ইতিহাস সংকলন বের হয়, তখন সারস্বত সমাজে আলোচনা-সমালোচনার ঢেউ বয়ে যায়। আলোচনা যত হয়েছিল, সমালোচনা হয়েছিল এর কয়েকগুন বেশি। পণ্ডিতমহলে নিম্নবর্গের ইতিহাস চর্চার পদ্ধতি নিয়েও কম কথা ওঠেনি। সমালোচনা এসেছিল জ্ঞান চর্চার সব মার্গ থেকেই। ইতিহাস চর্চার সাম্রাজ্যবাদী ঘরানা যেমন এর কড়া সমালোচনা করেছিল, জাতীয়তাবাদী ঘরানাও সেই একই কাজ করে। এমনকি কট্টর মাকসবাদীরাও নিম্নবর্গের ইতিহাস চর্চাকে ভালো চোখে নেয়নি। তবে একটি কথা কোনভাবেই অস্বীকার করা যাবে না যে, নিম্নবর্গের ইতিহাস ইতিহাস তত্ত্বে ও চর্চায় একটি বড় পরিবর্তন এনেছে। প্রথাগত ইতিহাস চর্চার ধারায় একটি বড় ধাক্কা দেয় নিš§বর্গের ইতিহাস চর্চাগোষ্ঠী; পূর্ববর্তী ইতিহাস চর্চার সব ঘরানার আবির্ভাব পাশ্চাত্য থেকে। পাশ্চাত্যের তথ্যেই বিশ্বজুড়ে নির্মিত হত ইতিহাস। নিম্নবর্গের ইতিহাস সেক্ষেত্রে পাশ্চাত্যের ইতিহাস তত্ত্বের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেয়।